ঢাকা ১০:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ২৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo নবীগঞ্জে বিনামূল্যে টাইফয়েড ভ্যাক্সিন পাবে লক্ষাধিক শিশু Logo লাখাইয়ে ওরসের নামের নৌকায় অশ্লীল নাচ-গান, ধর্মপ্রাণরা ক্ষুব্ধ Logo বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতাসহ কয়েকটি দাবি পূরণের আশ্বাসে শিক্ষকদের আন্দোলন স্থগিত Logo ১৯ বছর পর ফের শুরু হচ্ছে বিটিভির জনপ্রিয় শিশু-কিশোর অনুষ্ঠান ‘নতুন কুঁড়ি’ Logo এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জাতীয়করণের দাবিতে ঢাকায় লাখাইয়ের শিক্ষক নেতৃবৃন্দ, যুক্তিসঙ্গত ভাতারও দাবি Logo মাধবপুরে এনজিওর টাকা আত্মসাৎ: দুইজনের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড Logo লাখাইয়ে সাংবাদিকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা Logo নবীগঞ্জে শিশু পার্ক ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ কাজের উদ্বোধন Logo নির্ধারিত সরকারি ফি ছাড়া বেশি নিলে পরদিন সচিবকে বদলি- নবীগঞ্জে জেলা প্রশাসক Logo মাধবপুরে লুটপাট-ভাঙচুর মামলার প্রধান আসামী বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১৬ বছর পর হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির কাউন্সিল ও সম্মেলন ২০ আগস্ট

বাংলার খবর হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
দীর্ঘ ১৬ বছর পর আগামী ২০ আগস্ট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির কাউন্সিল ও সম্মেলন। মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গউছ।

লোগোর উপরে চাপ দিলেই চলে আসবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে,*

তিনি জানান, ১১ আগস্ট জেলা বিএনপির বিশেষ সভায় এ তারিখ চূড়ান্ত করা হয়। পৌরসভা মাঠে অনুষ্ঠেয় এ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং উদ্বোধন করবেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্মেলন সফল করতে উপকমিটি ও ১৭ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে আলোচনা চলছে।

সভাপতি পদে শোনা যাচ্ছে—জি কে গউছ, শাম্মী আক্তার ও সাবেক এমপি শেখ সুজাত মিয়ার নাম। সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন ইসলাম তরফদার তনু, মিজানুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট এনামুল হক সেলিম, অ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন সেলিম এবং গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী বেলাল।

জানা গেছে, সর্বশেষ জেলা বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর। ওই কাউন্সিলে সৈয়দ মো. ফয়সল সভাপতি এবং জি কে গউছ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর ২০১৯ সালে আবুল হাশিমকে আহ্বায়ক করে আহ্বায়ক কমিটি গঠন হয়, তবে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তিনি বহিষ্কৃত হন। এরপর থেকে জি কে গউছের নেতৃত্বে জেলা বিএনপির কার্যক্রম চলছে।

দীর্ঘদিন পর কাউন্সিলকে ঘিরে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও প্রচারণা শুরু হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পছন্দের নেতাদের সমর্থনে নানা পোস্ট ও আন্দোলন-সংগ্রামের চিত্র শেয়ার করা হচ্ছে।

জি কে গউছ জানান, জেলা বিএনপির ১৫টি ইউনিট ও ১১টি অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের ‘সুপার ফাইভ’ পদে প্রার্থী হতে হলে বর্তমান পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে। সভাপতি, সিনিয়র সহসভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক—এই পাঁচ পদে গোপন ব্যালটে ভোট হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই কাউন্সিল ও সম্মেলনের মাধ্যমে দলীয় শৃঙ্খলা ও সংগঠন আরও শক্তিশালী হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলার খবর

নবীগঞ্জে বিনামূল্যে টাইফয়েড ভ্যাক্সিন পাবে লক্ষাধিক শিশু

error:

১৬ বছর পর হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির কাউন্সিল ও সম্মেলন ২০ আগস্ট

আপডেট সময় ০৪:৩২:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫

বাংলার খবর হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
দীর্ঘ ১৬ বছর পর আগামী ২০ আগস্ট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির কাউন্সিল ও সম্মেলন। মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গউছ।

লোগোর উপরে চাপ দিলেই চলে আসবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে,*

তিনি জানান, ১১ আগস্ট জেলা বিএনপির বিশেষ সভায় এ তারিখ চূড়ান্ত করা হয়। পৌরসভা মাঠে অনুষ্ঠেয় এ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং উদ্বোধন করবেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্মেলন সফল করতে উপকমিটি ও ১৭ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে আলোচনা চলছে।

সভাপতি পদে শোনা যাচ্ছে—জি কে গউছ, শাম্মী আক্তার ও সাবেক এমপি শেখ সুজাত মিয়ার নাম। সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন ইসলাম তরফদার তনু, মিজানুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট এনামুল হক সেলিম, অ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন সেলিম এবং গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী বেলাল।

জানা গেছে, সর্বশেষ জেলা বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর। ওই কাউন্সিলে সৈয়দ মো. ফয়সল সভাপতি এবং জি কে গউছ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর ২০১৯ সালে আবুল হাশিমকে আহ্বায়ক করে আহ্বায়ক কমিটি গঠন হয়, তবে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তিনি বহিষ্কৃত হন। এরপর থেকে জি কে গউছের নেতৃত্বে জেলা বিএনপির কার্যক্রম চলছে।

দীর্ঘদিন পর কাউন্সিলকে ঘিরে তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও প্রচারণা শুরু হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পছন্দের নেতাদের সমর্থনে নানা পোস্ট ও আন্দোলন-সংগ্রামের চিত্র শেয়ার করা হচ্ছে।

জি কে গউছ জানান, জেলা বিএনপির ১৫টি ইউনিট ও ১১টি অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের ‘সুপার ফাইভ’ পদে প্রার্থী হতে হলে বর্তমান পদ থেকে পদত্যাগ করতে হবে। সভাপতি, সিনিয়র সহসভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক—এই পাঁচ পদে গোপন ব্যালটে ভোট হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই কাউন্সিল ও সম্মেলনের মাধ্যমে দলীয় শৃঙ্খলা ও সংগঠন আরও শক্তিশালী হবে।