ঢাকা ১২:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সৌদিতে গণধোলাই খেলেন মাধবপুরের দালাল হারুনুর রশীদ

বাংলার খবর ডেস্ক
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বুল্লা ইউনিয়নের হারুনুর রশীদ হারুন, যিনি দীর্ঘদিন ধরে আদম ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে, সৌদি আরবে গণধোলাইয়ের শিকার হয়েছেন। স্থানীয়ভাবে তিনি ‘দালাল হারুন’ নামেই পরিচিত।

লোগোর উপরে চাপ দিলেই চলে আসবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে,*

সম্প্রতি সৌদি আরবের রিয়াদের বাতায় এলাকায় ঘটে যাওয়া এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েকজন ভুক্তভোগী তাকে মারধর করছেন এবং বলতে শোনা যাচ্ছে, *“দালাল আমার জীবনটা শেষ করে ফেলছে, আমাকে অনেক মারছে।”* মুহূর্তের মধ্যেই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে অনলাইনে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, বুল্লা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি দলাই মিয়ার দুই ছেলে হারুনুর রশীদ হারুন ও মামুনুর রশীদ মামুন দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণার মাধ্যমে মানুষকে সৌদি আরব পাঠান। কিন্তু সেখানে পাঠানোর পর আর কোনো খোঁজখবর নেন না এবং কাজের নিশ্চয়তাও দেন না। তাদের ভয়ে স্থানীয় কেউ মুখ খোলে না।

ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে লিখেছেন, *“দালালের শাস্তি অবশ্যই হবে”* এবং *“এবার তার কৃতকর্মের ফল পাচ্ছে।”*

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলার খবর

error:

সৌদিতে গণধোলাই খেলেন মাধবপুরের দালাল হারুনুর রশীদ

আপডেট সময় ০৮:০৪:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫

বাংলার খবর ডেস্ক
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বুল্লা ইউনিয়নের হারুনুর রশীদ হারুন, যিনি দীর্ঘদিন ধরে আদম ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে, সৌদি আরবে গণধোলাইয়ের শিকার হয়েছেন। স্থানীয়ভাবে তিনি ‘দালাল হারুন’ নামেই পরিচিত।

লোগোর উপরে চাপ দিলেই চলে আসবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে,*

সম্প্রতি সৌদি আরবের রিয়াদের বাতায় এলাকায় ঘটে যাওয়া এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েকজন ভুক্তভোগী তাকে মারধর করছেন এবং বলতে শোনা যাচ্ছে, *“দালাল আমার জীবনটা শেষ করে ফেলছে, আমাকে অনেক মারছে।”* মুহূর্তের মধ্যেই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে অনলাইনে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, বুল্লা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি দলাই মিয়ার দুই ছেলে হারুনুর রশীদ হারুন ও মামুনুর রশীদ মামুন দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণার মাধ্যমে মানুষকে সৌদি আরব পাঠান। কিন্তু সেখানে পাঠানোর পর আর কোনো খোঁজখবর নেন না এবং কাজের নিশ্চয়তাও দেন না। তাদের ভয়ে স্থানীয় কেউ মুখ খোলে না।

ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে লিখেছেন, *“দালালের শাস্তি অবশ্যই হবে”* এবং *“এবার তার কৃতকর্মের ফল পাচ্ছে।”*