ঢাকা ০৭:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির পর আজ রাতে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি Logo জুলাই-আগস্টে আন্দোলন দমনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের তালিকা চেয়েছে তদন্ত সংস্থা Logo আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি Logo আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা Logo হবিগঞ্জে ইজিবাইক নিয়ে সংঘর্ষ, পুলিশসহ ৩০ জন আহত Logo ‘মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যায় সহযোগীদের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে’ Logo জামালপুরে ফুটবল লীগ আয়োজনে ডিএফএ ও ক্লাব প্রতিনিধিদের সভা অনুষ্ঠিত Logo ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ: কয়েক দিনের সংঘাতে ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি, যুদ্ধবিরতিতে স্বস্তির নিশ্বাস Logo আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় গরু জবাই করে বিরিয়ানি খাওয়ালেন ইসলামি বক্তা মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী Logo মাধবপুরে চলমান উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শন করলেন ইউএনও জাহিদ বিন কাশেম

চুনারুঘাট মাধবপুর গণমানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে চাই: সৈয়দ ফয়সল

Oplus_131072

বাংলার খবর ডেস্কঃ
হবিগঞ্জের ৪-চুনারুঘাট-মাধবপুর গণমানুষের ভাগ্য উন্নয়নে আবারো কাজ করতে সকলের সহযোগিতা চাইলেন হবিগঞ্জ ৪ আসনের সাবেক এমপি ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সল।

তিনি বলেন. চুনারুঘাট-মাধবপুর গণমানুষের উন্নয়নে আমার পিতা সৈয়দ সৈদ উদ্দিন ও আমি ১৫ বছরে হাজারো কোটি টাকার উন্নয়ন কর্মকান্ড করেছি। যার ইতিহাস উন্নয়ন কর্মকান্ডই সাক্ষী। চুনারুঘাট কাজিরখিল এলাকায় খোয়াই নদীর উপর ব্রিজ, রাজার বাজার এলাকায় ব্রিজ, চুনারুঘাট পৌরসভা সহ শতাধিক ব্রিজ কালভার্ট করেছি । আমি এমপি মন্ত্রী না হয়েওে সরকারের অনুদানের পাশাপাশি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে এগুলো কাজ করেছি। জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে আমি আবারো আপনাদের মুখে হাসি ফুটাতে চাই। আপনারা সকল বিভেদ ভূলে আগামী নির্বাচনে গণতান্ত্রিকভাবে আমাকে নির্বাচিত করুণ।

বুধবার (১২ ফেব্রয়ারী) চুনারুঘাট উপজেলার সদর ইউনিয়নের নরপতি সৈয়দ কুতুবুল আউলিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে বিএনপি কর্তৃক আয়োজিত জনসভায় সাবেক সংসদ সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সল এ কথাগুলো বলেন।
চুনারুঘাট উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক আবু সালেহ মোঃ সফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ মোজাম্মেল হক তালুকদার ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দ আবু নাঈম হালিমের যৌথ সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাধবপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সৈয়দ মোঃ শাহজাহান, বিশিষ্ট শিল্পপতি ইন্জিনিয়ার আলহাজ্ব সৈয়দ মোঃ ইসতিয়াক, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সৈয়দ লিয়াকত হাসান, চুনারুঘাট পৌর সভার সাবেক মেয়র নাজিম উদ্দীন শামসু, হবিগঞ্জ জজ কোর্টের পিপি এ্যাডভোকেট মোঃ আবদুল হাই, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুর রহিম তালুকদার শ্যামল, এ্যাডভোকেট সরকার মোঃ শহীদ, পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল জলিল, চুনারুঘাট প্রেসক্লাব সভাপতি অধ্যক্ষ ফারুক উদ্দিন চৌধুরী, মাধবপুর পৌর সভার সাবেক মেয়র হাবিবুর রহমান মানিক, মাধবপুর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক চুনারুঘাট উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক এডভোকেট মোজাম্মেল হক চৌধুরী, সদস্য সচিব লুৎফুর রহমান জালাল, যুগ্ন আহবায়ক শফিক মিয়া মহালদার,আঃ আওয়াল, ইউনিয়ন বিএনপি থেকে বক্তব্য রাখেন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী, মহিলা দলের নেত্রী যুবায়দা আক্তার, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আরিফুর রহমান, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক শাহ নেওয়াজ, সাইফুল ছিদ্দিকী, কুতুব আলী মীর সহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় সৈয়দ মোঃ ফয়সলের বড় ছেলে সৈয়দ মোঃ ইসতিয়াক বলেন, আমি আপনাদের সন্তান, বিগত সময়ে আমার পিতার জন্য যে সকল অঙ্গিকার করেছিলাম সবগুলোর অঙ্গিকার আমার পিতা পূরণ করেছেন। আমাদের অর্থবৃত্তের প্রয়োজন নেই, আমরা শুধুমাত্র সাধারণ খেটেখাওয়া মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে চাই। এতে সুযোগ দিলে আমরা ভবিষ্যতে প্রত্যান্ত অঞ্চচলের মানুষের হাসি ফুটাতে সচেষ্ট থাকবো। আমার পরিবারকে যে ভালবাসা দিয়েছেন তা অস্বীকার করতে পারবো না। তিনি বলেন মাধবপুর শিল্প কারখানায় যে উন্নয়ন হয়েছে আগামী ১০ বছর পর দেশের সর্ববৃহৎ শিল্প নগরী উপজেলায় রুপান্তরিত হবে। চুনারুঘাটের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন করার সুযোগ পাইনি। বিগত হাসিনা সরকারের আমলে আমার পরিবারের উপর যে স্টিমরোলার চালানো হয়েছিল তা আমরা নিরবে সহ্য করেছি। যে কারনে আপনাদের অসমাপ্ত উন্নয়ন কাজ করতে পারিনি। আমার বাবা জীবনের অনেক মূল্যবান সময় আপনােেদর সাথে ব্যয় করেছেন। আমার বাবার জীবনের শেষ আশা পূরন হয়নি। আমি আপনাদের বলবো আর কোন দল নয় আর কোন রাজনীতি নয় অনেক কিছু হয়েছে আপনারা আমার বাবার জন্য দোয়া করুন এবং আমার বাবার পাশে দাড়ান চুনারুঘাটের উন্নয়নের দায়িত্ব আমাদের। সভা শেষে প্রায় আড়াই হাজার নেতা কর্মীর মধ্যাহ্ন ভোজের আপ্যায়নের মধ্য দিয়ে সভার সমাপ্তি ঘটে।
জীবনের শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত চুনারুঘাট-মাধবপুরের মানুষের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে আলহাজ্ব সৈয়দ মোঃ ফয়সল আরও বলেন, জীবনের শেষ পর্যন্ত বিএনপির পতাকাতলে থাকতে চাই। বিএনপি করার কারণে বিগত ১৬ বছর আমি এবং আমার পরিবারের উপর অনেক নির্যাতন করা হয়েছে। আমাকে বার বার দেশ ত্যাগ করতে বলা হয়েছে। আপনাদের কাছে আসা দূরের কথা আমাকে আমার নিজ বাড়ীতে ও আসতে দেয়া হয়নি। আমার ব্যবসা বানিজ্যকে মারাত্বকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করা হয়েছে। আমার বড় ভাই আপনাদের এলাকার সাবেক মন্ত্রী মরহুম সৈয়দ মোঃ কায়সার কে জেলে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে। আমি ও আমার পরিবার সব কিছু নিরবে নিভৃতে সহ্য করেছি, আর মহান বিচারকের বিচারক আল্লাহর হাতে বিচার দিয়েছি। চুনারুঘাটে আমার সাধ্যমত উন্নয়ন করার চেষ্টা করেছি। এখন ও পর্যাপ্ত পরিমানে কাজ রয়েছে যা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার করতে পারেনি। অসংখ্য উন্নয়ন আমি করেছি। দুঃখের বিষয় হলো খাজির খিল ব্রীজটি এখনো উদ্বোধন করা হয়নি।

চুনারুঘাটের যে কোন ধরনের উন্নয়ন প্রয়োজন আমাকে স্বরন করবেন। আমি আপনাদের পাশে থাকবো।

আপলোডকারীর তথ্য

Liton Bin Islam

জনপ্রিয় সংবাদ

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির পর আজ রাতে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

চুনারুঘাট মাধবপুর গণমানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে চাই: সৈয়দ ফয়সল

আপডেট সময় ১০:০২:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বাংলার খবর ডেস্কঃ
হবিগঞ্জের ৪-চুনারুঘাট-মাধবপুর গণমানুষের ভাগ্য উন্নয়নে আবারো কাজ করতে সকলের সহযোগিতা চাইলেন হবিগঞ্জ ৪ আসনের সাবেক এমপি ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সল।

তিনি বলেন. চুনারুঘাট-মাধবপুর গণমানুষের উন্নয়নে আমার পিতা সৈয়দ সৈদ উদ্দিন ও আমি ১৫ বছরে হাজারো কোটি টাকার উন্নয়ন কর্মকান্ড করেছি। যার ইতিহাস উন্নয়ন কর্মকান্ডই সাক্ষী। চুনারুঘাট কাজিরখিল এলাকায় খোয়াই নদীর উপর ব্রিজ, রাজার বাজার এলাকায় ব্রিজ, চুনারুঘাট পৌরসভা সহ শতাধিক ব্রিজ কালভার্ট করেছি । আমি এমপি মন্ত্রী না হয়েওে সরকারের অনুদানের পাশাপাশি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে এগুলো কাজ করেছি। জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে আমি আবারো আপনাদের মুখে হাসি ফুটাতে চাই। আপনারা সকল বিভেদ ভূলে আগামী নির্বাচনে গণতান্ত্রিকভাবে আমাকে নির্বাচিত করুণ।

বুধবার (১২ ফেব্রয়ারী) চুনারুঘাট উপজেলার সদর ইউনিয়নের নরপতি সৈয়দ কুতুবুল আউলিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে বিএনপি কর্তৃক আয়োজিত জনসভায় সাবেক সংসদ সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সল এ কথাগুলো বলেন।
চুনারুঘাট উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক আবু সালেহ মোঃ সফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ মোজাম্মেল হক তালুকদার ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দ আবু নাঈম হালিমের যৌথ সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাধবপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সৈয়দ মোঃ শাহজাহান, বিশিষ্ট শিল্পপতি ইন্জিনিয়ার আলহাজ্ব সৈয়দ মোঃ ইসতিয়াক, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সৈয়দ লিয়াকত হাসান, চুনারুঘাট পৌর সভার সাবেক মেয়র নাজিম উদ্দীন শামসু, হবিগঞ্জ জজ কোর্টের পিপি এ্যাডভোকেট মোঃ আবদুল হাই, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুর রহিম তালুকদার শ্যামল, এ্যাডভোকেট সরকার মোঃ শহীদ, পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল জলিল, চুনারুঘাট প্রেসক্লাব সভাপতি অধ্যক্ষ ফারুক উদ্দিন চৌধুরী, মাধবপুর পৌর সভার সাবেক মেয়র হাবিবুর রহমান মানিক, মাধবপুর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক চুনারুঘাট উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক এডভোকেট মোজাম্মেল হক চৌধুরী, সদস্য সচিব লুৎফুর রহমান জালাল, যুগ্ন আহবায়ক শফিক মিয়া মহালদার,আঃ আওয়াল, ইউনিয়ন বিএনপি থেকে বক্তব্য রাখেন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী, মহিলা দলের নেত্রী যুবায়দা আক্তার, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আরিফুর রহমান, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক শাহ নেওয়াজ, সাইফুল ছিদ্দিকী, কুতুব আলী মীর সহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় সৈয়দ মোঃ ফয়সলের বড় ছেলে সৈয়দ মোঃ ইসতিয়াক বলেন, আমি আপনাদের সন্তান, বিগত সময়ে আমার পিতার জন্য যে সকল অঙ্গিকার করেছিলাম সবগুলোর অঙ্গিকার আমার পিতা পূরণ করেছেন। আমাদের অর্থবৃত্তের প্রয়োজন নেই, আমরা শুধুমাত্র সাধারণ খেটেখাওয়া মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে চাই। এতে সুযোগ দিলে আমরা ভবিষ্যতে প্রত্যান্ত অঞ্চচলের মানুষের হাসি ফুটাতে সচেষ্ট থাকবো। আমার পরিবারকে যে ভালবাসা দিয়েছেন তা অস্বীকার করতে পারবো না। তিনি বলেন মাধবপুর শিল্প কারখানায় যে উন্নয়ন হয়েছে আগামী ১০ বছর পর দেশের সর্ববৃহৎ শিল্প নগরী উপজেলায় রুপান্তরিত হবে। চুনারুঘাটের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন করার সুযোগ পাইনি। বিগত হাসিনা সরকারের আমলে আমার পরিবারের উপর যে স্টিমরোলার চালানো হয়েছিল তা আমরা নিরবে সহ্য করেছি। যে কারনে আপনাদের অসমাপ্ত উন্নয়ন কাজ করতে পারিনি। আমার বাবা জীবনের অনেক মূল্যবান সময় আপনােেদর সাথে ব্যয় করেছেন। আমার বাবার জীবনের শেষ আশা পূরন হয়নি। আমি আপনাদের বলবো আর কোন দল নয় আর কোন রাজনীতি নয় অনেক কিছু হয়েছে আপনারা আমার বাবার জন্য দোয়া করুন এবং আমার বাবার পাশে দাড়ান চুনারুঘাটের উন্নয়নের দায়িত্ব আমাদের। সভা শেষে প্রায় আড়াই হাজার নেতা কর্মীর মধ্যাহ্ন ভোজের আপ্যায়নের মধ্য দিয়ে সভার সমাপ্তি ঘটে।
জীবনের শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত চুনারুঘাট-মাধবপুরের মানুষের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে আলহাজ্ব সৈয়দ মোঃ ফয়সল আরও বলেন, জীবনের শেষ পর্যন্ত বিএনপির পতাকাতলে থাকতে চাই। বিএনপি করার কারণে বিগত ১৬ বছর আমি এবং আমার পরিবারের উপর অনেক নির্যাতন করা হয়েছে। আমাকে বার বার দেশ ত্যাগ করতে বলা হয়েছে। আপনাদের কাছে আসা দূরের কথা আমাকে আমার নিজ বাড়ীতে ও আসতে দেয়া হয়নি। আমার ব্যবসা বানিজ্যকে মারাত্বকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করা হয়েছে। আমার বড় ভাই আপনাদের এলাকার সাবেক মন্ত্রী মরহুম সৈয়দ মোঃ কায়সার কে জেলে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে। আমি ও আমার পরিবার সব কিছু নিরবে নিভৃতে সহ্য করেছি, আর মহান বিচারকের বিচারক আল্লাহর হাতে বিচার দিয়েছি। চুনারুঘাটে আমার সাধ্যমত উন্নয়ন করার চেষ্টা করেছি। এখন ও পর্যাপ্ত পরিমানে কাজ রয়েছে যা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার করতে পারেনি। অসংখ্য উন্নয়ন আমি করেছি। দুঃখের বিষয় হলো খাজির খিল ব্রীজটি এখনো উদ্বোধন করা হয়নি।

চুনারুঘাটের যে কোন ধরনের উন্নয়ন প্রয়োজন আমাকে স্বরন করবেন। আমি আপনাদের পাশে থাকবো।