ঢাকা ০১:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

লাখাইয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে আগাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আতঙ্কে ২০০ শিক্ষার্থী

পারভেজ হাসান, লাখাই (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি:হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার ৫নং করাব ইউনিয়নের ৫২নং আগাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী প্রতিদিন আতঙ্ক নিয়ে ক্লাস করছে এই বিদ্যালয়ে।

ভবনের তিনটি শ্রেণিকক্ষ ও একটি অফিস কক্ষের ছাদ ও কার্নিশ খসে পড়ছে, দেয়াল স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে গেছে। সামান্য বৃষ্টিতেই শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে যায়। শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, বৃষ্টির সময় ক্লাস করতে গেলে মাথার ওপর থেকে পলেস্তারা খসে পড়ার ভয় লেগেই থাকে।

বিদ্যালয়ে বর্তমানে পাঁচজন শিক্ষক পাঠদান করছেন। তবে জরাজীর্ণ ভবনের কারণে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যালয়ে যাতায়াতের রাস্তাও বেহাল হওয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।

শিক্ষকরা জানান, যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। অবিলম্বে ভবন সংস্কার অথবা নতুন ভবন নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন তারা।

স্থানীয় অভিভাবকরাও কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন, যাতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা নিরাপদে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে।

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলার খবর

জনপ্রিয় সংবাদ
error:

লাখাইয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে আগাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আতঙ্কে ২০০ শিক্ষার্থী

আপডেট সময় ০৭:৫০:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

পারভেজ হাসান, লাখাই (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি:হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার ৫নং করাব ইউনিয়নের ৫২নং আগাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী প্রতিদিন আতঙ্ক নিয়ে ক্লাস করছে এই বিদ্যালয়ে।

ভবনের তিনটি শ্রেণিকক্ষ ও একটি অফিস কক্ষের ছাদ ও কার্নিশ খসে পড়ছে, দেয়াল স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে গেছে। সামান্য বৃষ্টিতেই শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে যায়। শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, বৃষ্টির সময় ক্লাস করতে গেলে মাথার ওপর থেকে পলেস্তারা খসে পড়ার ভয় লেগেই থাকে।

বিদ্যালয়ে বর্তমানে পাঁচজন শিক্ষক পাঠদান করছেন। তবে জরাজীর্ণ ভবনের কারণে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যালয়ে যাতায়াতের রাস্তাও বেহাল হওয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।

শিক্ষকরা জানান, যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। অবিলম্বে ভবন সংস্কার অথবা নতুন ভবন নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন তারা।

স্থানীয় অভিভাবকরাও কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন, যাতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা নিরাপদে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে।