ঢাকা ০২:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :

মাধবপুরে ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি আ.লীগ সেক্রেটারী মাসুদ খান আটক

Oplus_131072

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলায় যৌথবাহিনীর অভিযানে জগদীশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাসুদ খানকে আটক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে মাধবপুর আর্মি ক্যাম্পের সেনা সদস্যরা উপজেলার জগদীশপুর বাজার এলাকা থেকে তাকে আটক করেন। আটককৃত মাসুদ খান মাধবপুর উপজেলার বেজোড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং হাজী জাহেদ খানের ছেলে। তিনি জগদীশপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

মাধবপুর থানার ডিউটি অফিসার এএসআই সাদেকুর রহমান বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সেনাবাহিনীর সদস্যরা চেয়ারম্যান মাসুদ খানকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেছেন।

সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে রাজধানীর পল্টন থানায় দায়েরকৃত একটি মামলায় একাধিক অভিযোগ রয়েছে এবং তিনি দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অভিযান চলমান রয়েছে এবং পলাতক অন্যান্য আসামিদেরও খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

লাখাইয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ নারীসহ আহত ১৫

মাধবপুরে ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি আ.লীগ সেক্রেটারী মাসুদ খান আটক

আপডেট সময় ০৮:০৭:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলায় যৌথবাহিনীর অভিযানে জগদীশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাসুদ খানকে আটক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে মাধবপুর আর্মি ক্যাম্পের সেনা সদস্যরা উপজেলার জগদীশপুর বাজার এলাকা থেকে তাকে আটক করেন। আটককৃত মাসুদ খান মাধবপুর উপজেলার বেজোড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং হাজী জাহেদ খানের ছেলে। তিনি জগদীশপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

মাধবপুর থানার ডিউটি অফিসার এএসআই সাদেকুর রহমান বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সেনাবাহিনীর সদস্যরা চেয়ারম্যান মাসুদ খানকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেছেন।

সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে রাজধানীর পল্টন থানায় দায়েরকৃত একটি মামলায় একাধিক অভিযোগ রয়েছে এবং তিনি দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অভিযান চলমান রয়েছে এবং পলাতক অন্যান্য আসামিদেরও খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে।