ঢাকা ০৫:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মধ্যরাতে চট্টগ্রামে ছাত্রদল-ছাত্রশিবিরের সংঘর্ষ, থানা ঘিরে উত্তেজনা! Logo মাধবপুরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ওপর হামলার চেষ্টা, আটক ৩ Logo শেরপুর ডিসি অফিসের ড্রাইভারের নামে মাদক উদ্ধারের ভুয়া অপপ্রচার, ভুক্তভোগীর প্রতিবাদ Logo মাধবপুরে ভুয়া নারী ফেসবুক আইডি চালিয়ে অপপ্রচার, যুবক গ্রেফতার Logo রাজধানীর দিয়াবাড়িতে বিমান বিধ্বস্তে শিক্ষার্থী নিহত, দগ্ধ অন্তত ২৫ জন Logo মাধবপুরে পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস স্কিমে শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ Logo দেশটাকে পুড়িয়ে ফেলছে ওরা: আদালতে বললেন ব্যারিস্টার সুমন Logo মাধবপুরে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামি গ্রেপ্তার Logo বিজয়নগরে ২ কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালানি পণ্য জব্দ Logo যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কে ভয়াবহ বিপর্যয়ের আশঙ্কা — “হাজারো শ্রমিক চাকরি হারাতে পারেন” বললেন সৈয়দ মো. ফয়সল

মাধবপুরে দিনমজুর হত্যা মামলার ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

Oplus_131072

শেখ ইমন আহমেদ মাধবপুর(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়ার কারণে এক দিনমজুরকে হত্যার ঘটনায় চারজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) একেএম কামাল উদ্দিন এই রায় ঘোষণা করেন।

লোগোর উপরে চাপ দিলেই চলে আসবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে,*

বিচারক আসামিদের প্রত্যেককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করার নির্দেশ দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং পরে তাদের জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। হত্যাকাণ্ডের অপর এক আসামি মারাজ মিয়া আগেই মারা যাওয়ায় তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মাধবপুর উপজেলার বার চান্দুরা গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, একই গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, প্রয়াত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া এবং মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়ার ছেলে আবুল মিয়া।

মামলার অভিযোগের বরাতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার তপন সিংহ জানান, বার চান্দুরা গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে দিনমজুর ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সঙ্গে আসামিদের একজনের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এরই জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবুকে হত্যা করা হয় এবং তার লাশ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়। ছাবু মিয়ার ভাই হাফিজ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ২১ মে মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন। প্রায় ১৬ বছর ধরে চলা বিচার প্রক্রিয়ায় তের জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এই রায় দেন।

রায় ঘোষণার পর মামলার বাদী হাফিজ মিয়া বলেন, “১৬ বছর ধরে অত্যন্ত কষ্ট করে মামলা পরিচালনা করেছি। আমার ভাই সহজ-সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। আমি এই রায়ে সন্তুষ্ট।

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলার খবর

বাংলার খবর

মধ্যরাতে চট্টগ্রামে ছাত্রদল-ছাত্রশিবিরের সংঘর্ষ, থানা ঘিরে উত্তেজনা!

error:

মাধবপুরে দিনমজুর হত্যা মামলার ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

আপডেট সময় ০৪:২২:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

শেখ ইমন আহমেদ মাধবপুর(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়ার কারণে এক দিনমজুরকে হত্যার ঘটনায় চারজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) একেএম কামাল উদ্দিন এই রায় ঘোষণা করেন।

লোগোর উপরে চাপ দিলেই চলে আসবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে,*

বিচারক আসামিদের প্রত্যেককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করার নির্দেশ দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং পরে তাদের জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। হত্যাকাণ্ডের অপর এক আসামি মারাজ মিয়া আগেই মারা যাওয়ায় তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মাধবপুর উপজেলার বার চান্দুরা গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, একই গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, প্রয়াত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া এবং মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়ার ছেলে আবুল মিয়া।

মামলার অভিযোগের বরাতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার তপন সিংহ জানান, বার চান্দুরা গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে দিনমজুর ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সঙ্গে আসামিদের একজনের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এরই জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবুকে হত্যা করা হয় এবং তার লাশ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়। ছাবু মিয়ার ভাই হাফিজ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ২১ মে মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন। প্রায় ১৬ বছর ধরে চলা বিচার প্রক্রিয়ায় তের জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এই রায় দেন।

রায় ঘোষণার পর মামলার বাদী হাফিজ মিয়া বলেন, “১৬ বছর ধরে অত্যন্ত কষ্ট করে মামলা পরিচালনা করেছি। আমার ভাই সহজ-সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। আমি এই রায়ে সন্তুষ্ট।