ঢাকা ০৭:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫, ১০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ৪ পুলিশ সদস্য প্রত্যাহার Logo তফশিলের আগেই নতুন ভোটার! সারা বছরই হালনাগাদ করা যাবে ভোটার তালিকা Logo লাখাইয়ে বিদ্যুতের লুকোচুরি: জনদুর্ভোগ চরমে, শিক্ষার্থীদের ক্ষতি Logo লাখাই বিআরডিবি’র চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন আল-আমিন ইসলাম অনিক Logo শেখ হাসিনার মামাতো ভাই আ. লীগ নেতা শেখ হীরা গ্রেপ্তার Logo হবিগঞ্জে ফ্যাসিবাদবিরোধী পদযাত্রায় নাহিদ ইসলামের হুঁশিয়ারি: “আমাদের লড়াই এখনও শেষ হয়নি” Logo আ. লীগের আমলে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার Logo নবীগঞ্জে তরুণীর রহস্যজনক আত্মহত্যা, পরিবারের দাবি মানসিক অবসাদ Logo নবীগঞ্জে এসইডিপি প্রকল্পে ৩২ মেধাবী শিক্ষার্থীকে পুরস্কার Logo শেরপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে ছাত্রদলের দুই নেতা পুলিশের হাতে তুলে দিলেন বিএনপি নেতারা

ঈদকে সামনে রেখে মাধবপুর জমে উঠেছে কেনাকাটা শপিং মলে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়।।

শেখ ইমন আহমেদ,মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে নতুন পোশাক কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার সকল মুসলমান ধর্মাবলম্বীরা। এদিকে মাধবপুর পৌর বাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন মার্কেট, বিপণী বিতান ও শপিংমল গুলোতে আসন্ন ঈদের কেনাকাটা বেশ জমে উঠেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বিভিন্ন মার্কেট ও বিপণীবিতান গুলোতে শিশু, কিশোর-কিশোরীসহ নারী-পুরুষ ক্রেতাদের আনাগোনা রয়েছে।তবে নারী ক্রেতাদের ভীড় বেশি দেখা যাচ্ছে।নানা পেশার লোকজন তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে মার্কেটগুলোতে ভীড় করছেন।

সেই সাথে পাল্লা দিয়ে চলছে দর্জি দোকানগুলোতেও গ্রাহকের রুচি আর পছন্দের পোশাক আর আধুনিকতা সাথে তাল মিলিয়েই নিত্য নতুন পোশাক তৈরিতেই এখন তাদের মনোযোগ। কখনও সালোয়ার কামিজ বা কখনো পাঞ্জাবী তৈরিতে মেশিনে অবিরত চলছে খরখর শব্দে দর্জি কারিগরেরা কর্মব্যস্ত।

লোগোর উপরে চাপ দিলেই চলে আসবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে,*

ঈদ আনন্দে ধনী-গরিব, নারী-পুরুষ ছোট বড় সকলে নতুন নতুন জামা কাপড় পরিধান করে থাকে। মিজানুর রহমান ট্রেইলার্স বলেন, রোজার কয়েকদিন আগে থেকেই গ্রাহকদের কাছ থেকে অর্ডার পাওয়া শুরু হয়। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিক ফ্যাশন ডিজাইনের পোশাক বানানোর কারণে ক্রেতারা এখানে আসেন। এই ঈদে বাড়তি চাপ থাকে। তবে মজুরী ডিজাইনের প্রকার ভেদে ৩৫০ থেকে ৬’শ নেয়া হচ্ছে ৩২০ টাকা। এদিকে দর্জির দোকানে আসা কয়েকজন অর্ডারী জানান, এবারও মজুরী বেড়েছে।

জয়নাল আবেদিন নামে এক ক্রেতা বলেন, এবার শিশুদের জামা-কাপড়, জুতা, বড়দের শাড়ি, শার্ট, পাঞ্জাবি, লুঙ্গি ও জুতাসহ সব ধরনের পোশাকের দাম একটু বেশি। পরিবার নিয়ে ঈদের কেনাকাটা করতে এসেছি। গতবার যে পাঞ্জাবি দুই হাজার টাকায় সেই ধরনের পাঞ্জাবি এবার তিন / চার হাজার টাকায় কিনতে হচ্ছে। পাল গার্মেন্টসের মালিক জুটন পাল বলেন, এবার ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী কাপড় নেয়া হয়েছে। আশা করি আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরের বেচাকেনা ভালো হবে। এবছর সকল ধরনের কাপড় তুলা হয়েছে। বেচাকেনা অনেক ভালো হচ্ছে। অনেক বিক্রেতা বলেন, সকাল থেকেই কেনাকাটার জন্য ভীড় করেছেন লোকজন। এবার রোজার শুরুতেই মার্কেট ও ফ্যাশন হাউসগুলোতে ক্রেতাদের ভীড় বাড়ছে।

পোশাকের পাশাপাশি ভীড় জমেছে জুতা এবং প্রসাধনীর দোকানেও। এসব দোকানে ব্যস্ত সময় পার করছেন বিক্রেতারা। জুতার বিভিন্ন শো-রুমে গিয়ে দেখা যায়, নতুন জুতা দেখছেন সব বয়সী ক্রেতারা।

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলার খবর

বাংলার খবর

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ৪ পুলিশ সদস্য প্রত্যাহার

error:

ঈদকে সামনে রেখে মাধবপুর জমে উঠেছে কেনাকাটা শপিং মলে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়।।

আপডেট সময় ০৬:২২:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

শেখ ইমন আহমেদ,মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে নতুন পোশাক কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার সকল মুসলমান ধর্মাবলম্বীরা। এদিকে মাধবপুর পৌর বাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন মার্কেট, বিপণী বিতান ও শপিংমল গুলোতে আসন্ন ঈদের কেনাকাটা বেশ জমে উঠেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বিভিন্ন মার্কেট ও বিপণীবিতান গুলোতে শিশু, কিশোর-কিশোরীসহ নারী-পুরুষ ক্রেতাদের আনাগোনা রয়েছে।তবে নারী ক্রেতাদের ভীড় বেশি দেখা যাচ্ছে।নানা পেশার লোকজন তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে মার্কেটগুলোতে ভীড় করছেন।

সেই সাথে পাল্লা দিয়ে চলছে দর্জি দোকানগুলোতেও গ্রাহকের রুচি আর পছন্দের পোশাক আর আধুনিকতা সাথে তাল মিলিয়েই নিত্য নতুন পোশাক তৈরিতেই এখন তাদের মনোযোগ। কখনও সালোয়ার কামিজ বা কখনো পাঞ্জাবী তৈরিতে মেশিনে অবিরত চলছে খরখর শব্দে দর্জি কারিগরেরা কর্মব্যস্ত।

লোগোর উপরে চাপ দিলেই চলে আসবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে,*

ঈদ আনন্দে ধনী-গরিব, নারী-পুরুষ ছোট বড় সকলে নতুন নতুন জামা কাপড় পরিধান করে থাকে। মিজানুর রহমান ট্রেইলার্স বলেন, রোজার কয়েকদিন আগে থেকেই গ্রাহকদের কাছ থেকে অর্ডার পাওয়া শুরু হয়। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিক ফ্যাশন ডিজাইনের পোশাক বানানোর কারণে ক্রেতারা এখানে আসেন। এই ঈদে বাড়তি চাপ থাকে। তবে মজুরী ডিজাইনের প্রকার ভেদে ৩৫০ থেকে ৬’শ নেয়া হচ্ছে ৩২০ টাকা। এদিকে দর্জির দোকানে আসা কয়েকজন অর্ডারী জানান, এবারও মজুরী বেড়েছে।

জয়নাল আবেদিন নামে এক ক্রেতা বলেন, এবার শিশুদের জামা-কাপড়, জুতা, বড়দের শাড়ি, শার্ট, পাঞ্জাবি, লুঙ্গি ও জুতাসহ সব ধরনের পোশাকের দাম একটু বেশি। পরিবার নিয়ে ঈদের কেনাকাটা করতে এসেছি। গতবার যে পাঞ্জাবি দুই হাজার টাকায় সেই ধরনের পাঞ্জাবি এবার তিন / চার হাজার টাকায় কিনতে হচ্ছে। পাল গার্মেন্টসের মালিক জুটন পাল বলেন, এবার ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী কাপড় নেয়া হয়েছে। আশা করি আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরের বেচাকেনা ভালো হবে। এবছর সকল ধরনের কাপড় তুলা হয়েছে। বেচাকেনা অনেক ভালো হচ্ছে। অনেক বিক্রেতা বলেন, সকাল থেকেই কেনাকাটার জন্য ভীড় করেছেন লোকজন। এবার রোজার শুরুতেই মার্কেট ও ফ্যাশন হাউসগুলোতে ক্রেতাদের ভীড় বাড়ছে।

পোশাকের পাশাপাশি ভীড় জমেছে জুতা এবং প্রসাধনীর দোকানেও। এসব দোকানে ব্যস্ত সময় পার করছেন বিক্রেতারা। জুতার বিভিন্ন শো-রুমে গিয়ে দেখা যায়, নতুন জুতা দেখছেন সব বয়সী ক্রেতারা।