ঢাকা ০৬:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo শেষ পর্যন্ত ৬ কোটিতে আইপিএলে দল পেলেন মুস্তাফিজ Logo কবি আবদুল হাই ইদ্রিছী’র নামে ভুয়া ফেসবুক আইডি, থানায় জিডি Logo ট্রাম্পের সৌদি আরবকে ইসরায়েল স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান Logo লাখাইয়ে ৩ টি চোরাই গরু সহ এক চোর আটক Logo পুলিশ হত্যাকারী ফোর্স হতে পারে না বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম Logo চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো প্রতিবাদলিপি Logo নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের ঘোষণা: জনগণের পাশে থাকার অঙ্গীকার Logo আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৪০ Logo নবীগঞ্জে মাদকসেবী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে দোকানপাট বন্ধ করে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন Logo নবীগঞ্জে বিষপানে গৃহবধূর আত্মহত্যা

যাত্রাবাড়ী হত্যা মামলায় হবিগঞ্জের ১৫৯ আ.লীগ নেতা আসামি

বাংলার খবর ডেস্কঃ
ছাত্র আন্দোলনের ঢাকার যাত্রাবাড়ি থানার হত্যার ঘটনায় হবিগঞ্জের ১৫৯ জন আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীসহ জাতীয় পর্যায়ের ও বিভিন্ন জেলার ৩৫৮ জন আওয়ামীলীগ নেতার নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত ২০০০-৩০০০ জনকে আসামি করে ঢাকার যাত্রাবাড়ি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় সাবেক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী মাহবুব আলী, সাবেক এমপি শাহনেওয়াজ মিলাদ গাজী, এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু, শাহজাহান মিয়া, মহসিন মিয়া, এডভোকেট হেলাল তালুকদার, রাছেল চৌধুরী, শাহীন মহালদার, মুহিবুর রহমান শিপলু, আব্দুল মন্নান খোকন, শেখ ফরিদ আহমেদ, বদরুল আলম, নলিউর রহমান তালুকদার, এডঃ সুলতান আহমেদ, সৈয়দ মঈনুল হক আরিফ, মশিউর রহমান শামীম, তাজ উদ্দিন তাজ, সোহেল মিয়া, আঃ রব শোভন, শেখ রাকিব, সাইফুল ইসলাম, আলী হোসেন চৌধুরী, আব্দুল হান্নান সরদার, তাজু মিয়া, নজরুল মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম, আঃ জলিল, আজগর আলী, ফিরোজ মিয়া, মাহফুজ মিয়া, নিপু দেব, আপন মিয়া, ফোরকান মিয়া, সৈয়দ জুয়েল, আব্দুল জলিল, আব্দুল ওয়াহাব, সাব্বির হোসেন, জাকারিয়া, আঃ হাই, শাহাবুদ্দিন মিয়া, জাকারিয়া চৌধুরী,সালই মিয়া,কাজল মিয়া, এখলাছুর রহমান, সৈয়দ হামিদুর রহমানসহ হবিগঞ্জ জেলার ১৫৯ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়। মামলা নং-৩৪। যাত্রাবাড়ি থানার কাজীরগাঁও ভাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা মোঃ আব্দুস সামাদের পুত্র মোঃ আব্দুর রহিম বাদি হয়ে গত ১০ মার্চ মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, আসামিরা গত ৫ আগষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বে-আইনীভাবে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তাকে হত্যার চেষ্টা করে। এতে তিনি

আহত হন। এসময় হামলাকারীরা তার শ্যালিকা রিপনা খাতুনের স্বামী জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকান্ডের পর থেকে নিহত জাহাঙ্গীরের স্ত্রী রিপনা খাতুন অসুস্থ হয়ে পড়েন। এজন্য বাধ্য হয়ে শ্যালিকার পক্ষে তিনি মামলার বাদী হন। এদিকে মামলার ঘটনার পর থেকে জেলায় এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। যাদের নাম আসামী তালিকায় রয়েছে তারা মামলার বিষয়ে বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করতে থাকেন। সব মিলিয়ে এ মামলাটি টক অব দ্যা হবিগঞ্জে পরিণত হয়েছে

আপলোডকারীর তথ্য

Liton Bin Islam

জনপ্রিয় সংবাদ

শেষ পর্যন্ত ৬ কোটিতে আইপিএলে দল পেলেন মুস্তাফিজ

যাত্রাবাড়ী হত্যা মামলায় হবিগঞ্জের ১৫৯ আ.লীগ নেতা আসামি

আপডেট সময় ০৪:২৪:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫

বাংলার খবর ডেস্কঃ
ছাত্র আন্দোলনের ঢাকার যাত্রাবাড়ি থানার হত্যার ঘটনায় হবিগঞ্জের ১৫৯ জন আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীসহ জাতীয় পর্যায়ের ও বিভিন্ন জেলার ৩৫৮ জন আওয়ামীলীগ নেতার নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত ২০০০-৩০০০ জনকে আসামি করে ঢাকার যাত্রাবাড়ি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় সাবেক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী মাহবুব আলী, সাবেক এমপি শাহনেওয়াজ মিলাদ গাজী, এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু, শাহজাহান মিয়া, মহসিন মিয়া, এডভোকেট হেলাল তালুকদার, রাছেল চৌধুরী, শাহীন মহালদার, মুহিবুর রহমান শিপলু, আব্দুল মন্নান খোকন, শেখ ফরিদ আহমেদ, বদরুল আলম, নলিউর রহমান তালুকদার, এডঃ সুলতান আহমেদ, সৈয়দ মঈনুল হক আরিফ, মশিউর রহমান শামীম, তাজ উদ্দিন তাজ, সোহেল মিয়া, আঃ রব শোভন, শেখ রাকিব, সাইফুল ইসলাম, আলী হোসেন চৌধুরী, আব্দুল হান্নান সরদার, তাজু মিয়া, নজরুল মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম, আঃ জলিল, আজগর আলী, ফিরোজ মিয়া, মাহফুজ মিয়া, নিপু দেব, আপন মিয়া, ফোরকান মিয়া, সৈয়দ জুয়েল, আব্দুল জলিল, আব্দুল ওয়াহাব, সাব্বির হোসেন, জাকারিয়া, আঃ হাই, শাহাবুদ্দিন মিয়া, জাকারিয়া চৌধুরী,সালই মিয়া,কাজল মিয়া, এখলাছুর রহমান, সৈয়দ হামিদুর রহমানসহ হবিগঞ্জ জেলার ১৫৯ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়। মামলা নং-৩৪। যাত্রাবাড়ি থানার কাজীরগাঁও ভাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা মোঃ আব্দুস সামাদের পুত্র মোঃ আব্দুর রহিম বাদি হয়ে গত ১০ মার্চ মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, আসামিরা গত ৫ আগষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বে-আইনীভাবে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তাকে হত্যার চেষ্টা করে। এতে তিনি

আহত হন। এসময় হামলাকারীরা তার শ্যালিকা রিপনা খাতুনের স্বামী জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকান্ডের পর থেকে নিহত জাহাঙ্গীরের স্ত্রী রিপনা খাতুন অসুস্থ হয়ে পড়েন। এজন্য বাধ্য হয়ে শ্যালিকার পক্ষে তিনি মামলার বাদী হন। এদিকে মামলার ঘটনার পর থেকে জেলায় এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। যাদের নাম আসামী তালিকায় রয়েছে তারা মামলার বিষয়ে বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করতে থাকেন। সব মিলিয়ে এ মামলাটি টক অব দ্যা হবিগঞ্জে পরিণত হয়েছে