ঢাকা ১০:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা এমপি প্রার্থী হতে পারবেন না

বাংলার খবর ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ বা কমিটিতে থাকা কোনো ব্যক্তি সংসদ সদস্য (এমপি) পদে প্রার্থী হতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।

বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। কমিশনার বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২ (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ চূড়ান্ত করতে সংশ্লিষ্ট প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে।

তিনি আরও জানান, প্রার্থী হতে হলে জামানত ২০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হবে। পাশাপাশি একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ভোটার প্রতি ১০ টাকা ব্যয় করতে পারবেন। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বিধান বাদ দেওয়া হচ্ছে। প্রার্থী বা তার প্রস্তাবক ও সমর্থককে সরাসরি রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন জমা দিতে হবে।

এছাড়া সংশোধনীতে নতুনভাবে সরকারি চাকরিজীবী, কয়েদি ও প্রবাসীদের জন্য অনলাইনে নিবন্ধন সাপেক্ষে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়ার বিধান যুক্ত করা হচ্ছে। এর ফলে ভোটের হার বৃদ্ধি ও প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে বলে আশা করছে নির্বাচন কমিশন।

ইসি সানাউল্লাহ বলেন, একক প্রার্থীর আসনে ‘না ভোট’-এর বিধান রাখা হয়েছে। অর্থাৎ, কোনো আসনে একজন প্রার্থী থাকলে তাকেও ‘না ভোট’-এর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। যদি ‘না ভোট’ বেশি হয়, তবে পুনরায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয়বারও যদি একক প্রার্থী থাকেন, তবে তাকেই নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলার খবর

জনপ্রিয় সংবাদ
error:

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা এমপি প্রার্থী হতে পারবেন না

আপডেট সময় ০৩:৪৪:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাংলার খবর ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ বা কমিটিতে থাকা কোনো ব্যক্তি সংসদ সদস্য (এমপি) পদে প্রার্থী হতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।

বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। কমিশনার বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২ (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ চূড়ান্ত করতে সংশ্লিষ্ট প্রস্তাব আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে।

তিনি আরও জানান, প্রার্থী হতে হলে জামানত ২০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হবে। পাশাপাশি একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ভোটার প্রতি ১০ টাকা ব্যয় করতে পারবেন। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বিধান বাদ দেওয়া হচ্ছে। প্রার্থী বা তার প্রস্তাবক ও সমর্থককে সরাসরি রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন জমা দিতে হবে।

এছাড়া সংশোধনীতে নতুনভাবে সরকারি চাকরিজীবী, কয়েদি ও প্রবাসীদের জন্য অনলাইনে নিবন্ধন সাপেক্ষে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়ার বিধান যুক্ত করা হচ্ছে। এর ফলে ভোটের হার বৃদ্ধি ও প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে বলে আশা করছে নির্বাচন কমিশন।

ইসি সানাউল্লাহ বলেন, একক প্রার্থীর আসনে ‘না ভোট’-এর বিধান রাখা হয়েছে। অর্থাৎ, কোনো আসনে একজন প্রার্থী থাকলে তাকেও ‘না ভোট’-এর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। যদি ‘না ভোট’ বেশি হয়, তবে পুনরায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয়বারও যদি একক প্রার্থী থাকেন, তবে তাকেই নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে।