
আগামী ৫ আগস্টের আগেই দেশে ফিরতে পারেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান—এমন সম্ভাবনায় উচ্ছ্বসিত পুরো বিএনপি শিবির। লন্ডনে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে এক বৈঠকের পর দলটির নেতা আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী জানান, তারেক রহমানের দেশে ফেরার পথে আর কোনো আইনি বা রাজনৈতিক বাধা নেই। তিনি যখন ইচ্ছা, তখনই ফিরতে পারবেন। বিএনপি সূত্র বলছে, তার আগমনে রাজধানী ঢাকায় কমপক্ষে ১০ লাখ মানুষ স্বাগত জানাতে প্রস্তুত থাকবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই প্রত্যাবর্তন শুধু রাজনৈতিক জোটে নয়, দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতেই এক নতুন মোড় আনবে। লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনি প্রসঙ্গ ও জাতীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের সফল উপস্থাপন ড. ইউনূসের কাছে তুলে ধরে তারেক রহমান আবারও প্রমাণ করেছেন তার রাজনৈতিক দক্ষতা। ফলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।
এই বৈঠকের মাধ্যমে দেশের রাজনীতিতে স্থবিরতা ভেঙে নির্বাচনি প্রস্তুতির নতুন জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির পাশাপাশি অন্যান্য দলগুলোর নেতারাও নির্বাচনি মাঠে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। অনেকে বলছেন, লন্ডন বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের কফিনে শেষ পেরেক মেরেছে, আর তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন হতে যাচ্ছে একটি ঐতিহাসিক রাজনৈতিক মুহূর্ত।