ঢাকা ০৮:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো প্রতিবাদলিপি

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামের বক্তব্য কিছু গণমাধ্যমে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ মে) চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে গণমাধ্যমে প্রতিবাদলিপি পাঠানো হয়।

লোগোর উপরে চাপ দিলেই চলে আসবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে,*

প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, সম্প্রতি বাংলাদেশের কিছু গণমাধ্যমে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামের বক্তব্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। তারা বলেছেন যে, চিফ প্রসিকিউটর জুলাই মাসে ‘গণহত্যা’ হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন। এ ধরনের সংবাদ স্পষ্টতই চিফ প্রসিকিউটরের বক্তব্যের বিকৃতি এবং অপপ্রচার।

প্রতিবাদলিপিতে দাবি করা হয়, চিফ প্রসিকিউটর নিজেই স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, জুলাইয়ে বাংলাদেশে ব্যাপক এবং ‘পদ্ধতিগত হত্যাযজ্ঞ’ বা ‘ম্যাস মার্ডার’ সংগঠিত হয়েছে, যাকে বাংলায় সাধারণভাবে ‘গণহত্যা’ বলা হয়। তবে আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ‘জেনোসাইড’ অর্থ হচ্ছে ‘জাতিগত নির্মূল’ (এথনিক ক্লিনসিং) অর্থে গণহত্যা বলা হয়।

তবে চিফ প্রসিকিউটর এই ঘটনার জন্য ‘জেনোসাইড’র অভিযোগ আনেননি, বরং অভিযোগ এনেছেন ‘ক্রাইম এগেইনস্ট হিউম্যানিটি’ বা ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ হিসেবে, যাতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ব্যাপক ও পদ্ধতিগত গণহত্যা।

এ অবস্থায় আইনের যথাযথ অর্থ না জেনে বা ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়।

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলার খবর

error:

চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো প্রতিবাদলিপি

আপডেট সময় ০৭:৫১:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামের বক্তব্য কিছু গণমাধ্যমে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ মে) চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে গণমাধ্যমে প্রতিবাদলিপি পাঠানো হয়।

লোগোর উপরে চাপ দিলেই চলে আসবেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে,*

প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, সম্প্রতি বাংলাদেশের কিছু গণমাধ্যমে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামের বক্তব্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। তারা বলেছেন যে, চিফ প্রসিকিউটর জুলাই মাসে ‘গণহত্যা’ হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন। এ ধরনের সংবাদ স্পষ্টতই চিফ প্রসিকিউটরের বক্তব্যের বিকৃতি এবং অপপ্রচার।

প্রতিবাদলিপিতে দাবি করা হয়, চিফ প্রসিকিউটর নিজেই স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, জুলাইয়ে বাংলাদেশে ব্যাপক এবং ‘পদ্ধতিগত হত্যাযজ্ঞ’ বা ‘ম্যাস মার্ডার’ সংগঠিত হয়েছে, যাকে বাংলায় সাধারণভাবে ‘গণহত্যা’ বলা হয়। তবে আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ‘জেনোসাইড’ অর্থ হচ্ছে ‘জাতিগত নির্মূল’ (এথনিক ক্লিনসিং) অর্থে গণহত্যা বলা হয়।

তবে চিফ প্রসিকিউটর এই ঘটনার জন্য ‘জেনোসাইড’র অভিযোগ আনেননি, বরং অভিযোগ এনেছেন ‘ক্রাইম এগেইনস্ট হিউম্যানিটি’ বা ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ হিসেবে, যাতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ব্যাপক ও পদ্ধতিগত গণহত্যা।

এ অবস্থায় আইনের যথাযথ অর্থ না জেনে বা ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়।